১৪৩টি বিজনেস আইডিয়া, বেছে নিন আপনার স্বপ্নের উদ্যোগ
১৪৩টি বিজনেস আইডিয়া, বেছে নিন আপনার স্বপ্নের উদ্যোগ
1. প্যাকেটজাত পণ্য
2. মোবাইল এন্ড কম্পিউটার পার্স
3. অর্গানিক খাদ্য সরবরাহ। মাছ মাংস থেকে শুরু করে শাক সবজি ফলমূল, স্থানীয় উৎপাদিত পন্য শহুরে সরবারহ করা যেতে পারে ।
4. অনলাইনে বই বিক্রি
5. একটার সাথে আর একটার সেইন কানেকশান
6. বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও রিফাইন করে সেল
7. বোতল রিসাইকেলিং
8. ফরমালিন মুক্ত খাবার উৎপাদন থেকে শুরু করে পৌঁছে দেয়া
9. আবর্জনা দিয়ে বিদ্যুৎ, গ্যাস তৈরী করা
10. Cosmetics
11. Handcraft
12. বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার
13. চা বাগানে কি কি বিজনেস সার্ভিস দেয়া যায়…
14. Export and Import
15. ঘি
16. মসলা জাতীয় গাছের চাষ
17. চকবাজার থেকে প্রডাক্টস কিনে
18. মাছ একোরিয়ামে
19. ইট
20. তাঁতের পোশাক শিল্প
21. ফুল
22. হোম মেড বিভিন্ন খাবারের আইটেম
23. অনলাইন ট্রেনিং সেন্টার: আইটি
24. চট্টগ্রাম পাহারী অন্চল থেকে হলুদ, মরিচ, পেয়াজ নিয়ে এসে ঢাকাতে বিক্রি করা,
25. ফ্রেস জুস
26. গিফট আইটেম
27. বিনোদন পার্ক
28. বাচ্চাদের যত আইটেম
29. অটো কার ওয়াশ
30. ইন্টরিয়র ডিজাইন
31. গ্যারেজ
32. কাগজের বাক্স, শপিং ব্যাগ ডিজাইন ও তৈরি
33. পার্লার
34. কুরিয়ার বিজনেস
35. গহনা
36. সিরামিক টাইলস
37. ফার্নিচার
38. দেশি মুরগীর খামার
39. প্লাস্টিক থেকে সুতা
40. ওয়ান টাইম প্লেট ও গ্লাস তৈরি
41. ট্রাভেল এবং ট্যুরিজম ব্যবসা
42. ডিটারজেন্ট
43. এলোব্যারা ও মাশরুম চাষ
44. ফুড কার্ট
45. এগ্রো ফার্ম
46. মসল্লার চাষ
47. সবজি রপ্তানি
48. ফল রপ্তানি
49. মাছ রপ্তানি
50. লাইভ ফিস
51. নিজ জেলায় ডাক্তার এপায়ন্টমেন্ট এপস
52. নিজ জেলায় অনলাইনে পণ্য বিক্রি
53. ককংক্রিটের ব্যবসা
54. ফুলের চাষ
55. তাত নিয়ে কাজ
56. হোম মেড খাবার নিয়ে কাজ
57. আইস্ক্রিম তৈরি
58. হাসের খামার
59. মুরগীর খামার
60. কবুতরের খামার
61. বায়োগ্যাস
62. কয়েলের ব্যবসা
63. মোমবাতি তৈরি
64. গিফট আইটেম সেল
65. বেবী খেলনা ইম্পোর্ট করা
66. নিজ জেলায় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
67. স্যানেটারি ন্যাপকিন
68. কসমেটিক্স ইম্পোর্ট
69. নিজ থানায় বাচ্চাদের আইটেম নিয়ে দোকান
70. ডেইরি ফার্ম
71. জুয়েলারি ব্যবসা
72. কার ওয়াশ
73. লন্ড্রি অনলাইন সার্ভিস
74. ইন্টরিয়ার ডিজাইন
75. ইলিশ মাছের বিভিন্ন আইটেম নিয়ে খাবারের দোকান
76. নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ তৈরি
77. কাগজের ব্যাগ তৈরি
78. কাগজের প্যাকেট তৈরি
79. প্রিন্টিং ব্যবসা
80. স্টক লটের ব্যবসা
81. আধুনিক ফার্মেসী
82. গুড়া মসল্লার ব্যবসা
83. ফার্নিচার তৈরি
84. ফার্নিচার হোলসেল
85. চিড়ার ফ্যাক্টরি
86. মুড়ির ফ্যাক্টরি
87. সিরামিক টাইলস এর দোকান
88. সিরামিক সামগ্রী
89. বিশুদ্ধ পানি সাপ্লাই ব্যবসা
90. ঠিকাদারি ব্যবসা
91. ম্যান পাওয়ার সাপ্লাই
92. বিভিন্ন ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং
93. চা পাতার ব্যবসা
94. ঘরে তৈরি খাবারের ব্যবসা
95. কফি শপ
96. ফাস্ট ফুড
97. লেদার নিয়ে কাজ করা
98. নিজ জেলায় বিভিন্ন পণ্য হোলসেল দেওয়া
99. ড্রাগন চাষ
100. খেজুর চাষ
101. নারিকেল চাষ
102. কাকড়া চাষ ও রপ্তানি করা
103. ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি
104. ভ্রাম্যমাণ রেস্টুরেন্ট
105. চকলেটের দোকান
106. চকলেট ইম্পোর্ট করা
107. বেকারি ব্যবসা
108. পুরাতন ঐতিহ্যবাহী খাবারের ব্যবসা
109. বিল্ডিং তৈরির বিভিন্ন সরজামাদি সাপ্লাই দেওয়া
110. শোপিস তৈরির ব্যবসা
111. নিজ এলাকায় আইটি ফার্ম
112. অনলাইনে রেল, এয়ার ও বাসের টিকেট ব্যবসা
113. স্পোর্টস আইটেমের দোকান
114. স্কুল ব্যাগের ব্যবসা
115. আধা রসুনের পেষ্ট তৈরি
116. পটেটো চিপস তৈরি
117. ডেলিভারি ম্যান বা সিকিউরিটি বয় সার্ভিস
118. এপসের মাধ্যমে ক্লিনার ও কাজের বুয়া সার্ভিস
119. ডিম উৎপাদনে মুরগির খামার
120. চেইন শপের ব্যবসা
121. মৌমাছি পালন
122. সেলুন ব্যবসা
123. একুরিয়াম শপ
124. খাতা বানানোর কারাখানা
125. মানি ব্যাগ তৈরি
126. ডে-কেয়ার সার্ভিস
127. বাঁশ ও বেতের তৈরি সামগ্রী
128. ঝিনুক থেকে চুন
129. বিভিন্ন ফলের বীজ সংগ্রহ ও বিক্রি
130. সবজির বীজ সংগ্রহ ও বিক্রি
131. জিম আইটেম সেল
132. জিমনিসিয়াম দেওয়া নিজ এলাকায়
133. পার্লার ব্যবসা
134. জি আই পাইপ তৈরি
135. মিনি সুগার মিল
136. আটা, ময়দা ও সুজির মিল
137. সয়াবিন রিফাইন
138. শতরঞ্জি, শাল, ব্যাগ, ফ্লোরম্যাটসহ বিভিন্ন পাটজাত পণ্য
139. শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, স্যুটের কাপড়
140. শর্ষের তেল,
141. পেপার মিল,
142. ইটভাটা
143. ঠিকাদারি ব্যবসা
আপনার কোনটা?
ও ১৪টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া:
ব্যবসা? পুঁজি লাগবে না? না, এই অনলাইনের যুগে একটি কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকেন পুঁজি ছাড়াই আজ থেকেই আপনি ব্যবসায় নামতে পারেন। আসুন দেখে নেওয়া যাক এমন ১৪টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া।
০১. এসইও কনসালটেন্ট : আপনি কি সার্চ ইঞ্জিনের বিষয়ে অভিজ্ঞ? মানে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে জানেন; কিন্তু কোথাও কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন না। প্রতিষ্ঠানের আশায় বসে না থেকে অনলাইনেই শুরু করুন এসইও সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া। অনেক প্রতিষ্ঠান পাবেন যারা আপনার পরামর্শ নেওয়ার জন্য বসে আছে। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স সাইটে এমন কাজ পাবেন। না হলে সোজা গুগল সার্চ দিন।
০২. বিজনেস প্রশিক্ষণ : আপনার ব্যবসা সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকতেই পারে। কিন্তু পয়সার অভাবে নিজের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে পারছেন না। আপনার এই অভিজ্ঞতা বসে বসে নষ্ট করার কোন মানে নেই।
অনলাইনে এমন অনেককে পাবেন যারা নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাইছে। লিংকডইনে যান, সেখানে আপনি ব্যবসা সংক্রান্ত আর্টক্যাল লিখতে পারবেন। এর দ্বারা সেখানে আপনি অনেক ক্লায়েন্ট পাবেন। তাদের সদুপদেশ দিয়ে নিজের মেধা এবং অভিজ্ঞতা ঝালিয়ে নিতে পারবেন। সেই সঙ্গে টু-পাইস ইনকাম তো আছেই।
০৩. স্পেশালাইজড রিটেইলার : বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন দেশের সব বড় শহরগুলোতেই স্পেশালাইজড শপ বা সুপারশপ আছে। এদের মধ্যে অনেক ছোট বড় প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের প্রচার এবং বিজনেস শুরু করতে ইচ্ছুক। সেই সব প্রতিষ্ঠানের কোন একটির সঙ্গে চুক্তি করে আপনি তাদের পণ্যসম্ভার দিয়ে একটি অনলাইন শপ চালু করে ফেলতে পারেন। ঘরে বসে হয়ে যান রিটেইলার শপার।
০৪. সোশ্যাল মিডিয়া পরামর্শক : তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সোশ্যাল সাইটগুলো চরম উত্কর্ষ অর্জন করেছে। জীবনের সব সমস্যার সমাধান যেন হয়ে উঠছে ফেসবুকের মত মাধ্যমগুলো। নিত্য নতুন ফিচারের পাশাপাশি বাড়ছে সোশ্যাল সাইট হ্যাক করে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করার মত ঘটনা। আপনার যদি সোশ্যাল সাইটগুলোর ব্যবহারবিধি, নিরাপত্তাসহ ফ্রেন্ড-ফলোয়ার বৃদ্ধির বিভিন্ন ট্রিকস জানা থাকে হবে আপনি হয়ে যেতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া কনসাল্টেন্ট। এমনটা করলে অনেক ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ পেতে পারেন।
০৫. ওয়েব ডিজাইন : বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিজনেস এটা। এখন একটি ছোটখাট প্রতিষ্ঠানও চিন্তা করে তাদের একটা ওয়েবসাইট থাকা দরকার। আপনার যদি ওয়েব ডিজাইন জানা থাকে তবে বসে থাকার কোন মানে নেই। ফ্রিল্যান্স সাইটগুলোতে নিজের পোর্টফোলিও পোস্ট করুন। একটি নমুনা ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে রাখুন। বাজারদর বিবেচনা করে সাশ্রয়ী পারিশ্রমিক ঘোষণা করুন। আপনাকে আর ঠেকায় কে?
০৬. আবেদনপত্র/কভার লেটার লেখা : আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে অনেক শিক্ষিত মানুষ সুন্দর করে একটি চাকরির আবেদনপত্র লিখতে জানে না। কিন্তু চাকরিক্ষেত্রে একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য আবেদনপত্র কিংবা কভার লেটার অন্যদের সঙ্গে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। আপনার এই বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলে লিংকডইন কিংবা সোশ্যাল সাইটগুলোয় এই বিষয়ে ক্লায়েন্ট খুঁজতে পারেন। ক্লায়েন্ট যে পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।
০৭. টাস্ক ম্যানেজার/সহকারী : আপনার যদি ভাল অর্গানাইজিং দক্ষতা থাকে তবে আপনি এই ব্যবসার উপযুক্ত। আপনি কি অনলাইনের বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত সমাধান দিতে পারেন? তবে আপনার এই দক্ষতা একজন ব্যাক্তিগত সহকারী কিংবা অনলাইন টাস্ক ম্যানেজার হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন। TaskRabbit কিংবা Zirtual এর মত কোম্পানীগুলো টাকার বিনিময়ে আপনার মত মানুষকেই খুঁজে থাকে। এসব সাইটে আপনি ডাটা রিসার্চ, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট সহ বিভিন্ন কাজে সহকারীর দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
০৮. প্রফেশনাল ফ্রিল্যন্সার : ফ্রিল্যান্সিং বলতে সাধারণত অবসর সময়ের কাজকেই আমরা বুঝে থাকি। কিন্তু সময়ের পাশাপাশি ধারণাও পাল্টে গেছে। এখন প্রচুর বেকার তরুণ-তরুণী ফ্রিল্যান্সিংকে মূল পেশা হিসেবে গ্রহণ করছেন। আপনি চাইলে পার্টটাইম কাজও করতে পারেন। বেকার বসে না থেকে আজই যুক্ত হোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে।
০৯. অনলাইন মার্কেটিং : আপনি যদি আমাজানের মত সাইটগুলোতে পণ্যের রিভিউ লেখায় অভ্যস্ত থাকেন তবে এখনই তা বন্ধ করুন। কারণ বিনামূল্যে কেন আপনি কোন পণ্যের মার্কেটিং করবেন? ওয়ার্ড অব মাউথ-এর মত অনেক কোম্পানী আছে যারা নিজেদের প্রোডাক্ট অনলাইনে প্রমোট করার জন্য আপনাকে পয়সা দেবে। আপনার যদি প্রচুর ফলোয়ার সমৃদ্ধ সাইট কিংবা সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট থাকে তবে তো সোনায় সোহাগা। আজই লেগে যান কাজে।
১০. ই-বুক লেখক : আপনার লেখালেখির হাত, ভাষার দক্ষতা এবং টাইপিং স্পীড যদি ভাল থাকে তবে আপনি অনায়াসে একজন ই-বুক রাইটার হতে পারেন। এটি অনেক সহজ একটা কাজ। ই-বুকের চাহিদা এত পরিমাণে বাড়ছে যে ই-বুক রাইটার খুঁজতে পাবলিকেশন্সগুলো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। অনলাইনে এমন গ্রাহক খুঁজে নিতে পারেন সহজেই।
১১. প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান : অনেক ছোটখাট কোম্পানী আছে যাদের কোন আইটি স্পেশালিস্ট নেই। তাদের প্রযুক্তিগত কোন সমস্যা হলে বাইরের লোক ডাকতে হয়। আপনি এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বসেই শুরু করতে পারেন প্রযুক্তগত পরামর্শ প্রদান। সমস্যা হলে তারা আপনাকে জানাবে এবং আপনি ঘরে বসেই সমাধান দিয়ে দেবেন। আর কী চাই?
১২. ভার্চুয়াল চালান : শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এই কাজটি আপনি নিজেই অহরহ করে থাকেন ব্যাংক কিংবা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে গুগল চেকআউটের মত ট্রানজেকশন হ্যান্ডল করতে পারেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের অনলাইন চালানসমূহ অর্গানাইজ করার জন্য আপনাকে খুঁজে নেবে। আপনি তাদের সাইট থেকে পণ্যের ছবি বিবরণ কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে আনুন। তারপর নির্দিষ্ট আর্থিক চুক্তির বিনিময়ে নেমে পড়ুন পণ্য বিক্রয়ে।
১৩. হস্তশিল্প বিক্রেতা : অটোমেটিক মেশিনের যুগে হস্তশিল্পের কদর মোটেই কমেনি। বরং প্রচারের অভাবে এই প্রাচীণ শিল্প মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছে না। আপনি এমন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে পারেন। তাদের পণ্য আপনি অনলাইনে বিক্রি করবেন। গ্রাহকের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সার্ভিস চার্জ নিয়ে আপনি কুরিয়ারের মাধ্যমে পণ্য পৌঁছে দিতে পারেন তাদের কাছে।
১৪. অ্যাপ ডেভলপার : স্মার্টফোনের যুগে অ্যাপের ছড়াছড়ি। মানুষ এখন কম্পিউটারে বসে সাইট ব্রাউজ করার চাইতে স্মার্টফোন অ্যাপেই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখন অ্যাপ ডেভলপিংয়ে আগ্রহী। আপনি যদি কোডিং সম্পর্কে ভাল জেনে থাকেন তবে লেগে পড়ুন অ্যাপ ডেভলপিংয়ে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন সফওয়্যার ডেভলপার কোম্পানীও অনলাইনে ডেভলপার চায়। প্রথমে নিজে একটি আকর্ষণীয় অ্যাপ তৈরি করে নমুনা হিসেবে দেখান এবং যৌক্তিক পারিশ্রমিক দাবি করুন। আপনার কাজ পাওয়া নিশ্চিত।